সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক। সোনালী ব্যাংক বর্তমান সময়ে দেশের বৃহওম বানিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিবেচিত। অন্যান্য সুবিধা প্রদান করার পাশাপাশাপাশি সোনালী ব্যাংক গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের লোন সুবিধা প্রদান করে। আপনি যদি ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, শিক্ষা বা কৃষি লোন নিতে চান, তাহলে সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট ও লোন সম্পর্কিত তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা সোনালী ব্যাংকের লোন চার্ট, লোনের প্রকারভেদ, যোগ্যতা, আবেদন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, কিস্তির পরিমান ও মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে দেরি কেন আর্টিকেলটি শুরু করা যাক।

Table of Contents

সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট কী?

সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট হলো একটি তালিক যেখানে বিভিন্ন পরিমাণের লোনের কিস্তি, মেয়াদ ও সুদের হার (ইন্টারেস্ট) সম্পর্কিত তথ্য দেওয়া থাকে। এই চার্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজেই বুঝতে পারেন তাদের লোনের মাসিক কিস্তি কত হবে এবং কত টাকা মাসে পরিশোধ করতে হবে কিস্তি আকাটে। সাধারণত, এই চার্টে লোনের পরিমাণ, মেয়াদ (১২, ২৪, ৩৬ মাস) এবং মাসিক কিস্তির পরিমাণ উল্লেখিত থাকে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: লোন চার্টে উল্লিখিত তথ্য সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। সঠিক এবং সর্বশেষ তথ্যের জন্য সোনালী ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.sonalibank.com.bd) অথবা আপনার নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট ২০২৫

আমরা এখন সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। যারা সোনালী ব্যাংক পার্সোনাল লোন চার্ট সম্পর্কে জানতে চান, তারা অবশ্যই এই অংশটি ভালো করে পড়বেন। সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট লিস্ট নিম্নে তুলে ধরা হলো। এখানে ব্যবসা-বহির্ভূত সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট দেওয়া হলো:

ঋণের সীমা

পরিশোধ (৩৬ মাস)

পরিশোধ (২৪ মাস)

পরিশোধ (১২ মাস)

২০,০০০ টাকা

৬৫৮ টাকা

৯৩৮ টাকা

১,৭৭৫ টাকা

৩০,০০০ টাকা

৯৮৭ টাকা

১,৪০৭ টাকা

২,৬৬২ টাকা

৪০,০০০ টাকা

১,৩১৬ টাকা

১,৮৭৬ টাকা

৩,৫৫০ টাকা

৫০,০০০ টাকা

১,৬৪৫ টাকা

২,৩৪৫ টাকা

৪,৪৩৮ টাকা

৬০,০০০ টাকা

১,৯৭৪ টাকা

২,৮১৪ টাকা

৫,৩২৫ টাকা

৭০,০০০ টাকা

২,৩০৩ টাকা

৩,২৮৩ টাকা

৬,২১২ টাকা

৮০,০০০ টাকা

২,৬৩২ টাকা

৩,৭৫২ টাকা

৭,১০০ টাকা

৯০,০০০ টাকা

২,৯৬১ টাকা

৪,২২১ টাকা

৭,৯৮৭ টাকা

১,০০,০০০ টাকা

৩,২৯০ টাকা

৪,৬৯০ টাকা

৮,৮৭৫ টাকা

বিশেষ দ্রষ্টব্য: উপরে দেখানো সোনালী ব্যাংক লোন চার্টটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। সোনালী ব্যাংকে ঋণের হার ও পরিশোধের সময় পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ আপডেট জানার জন্য সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইটে বা তাদের অফিসে যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক লোনের প্রকারভেদ

সোনালী ব্যাংক গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের লোন সুবিধা প্রদান করে। যা বিশেষ করে গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। নিচে সোনালী ব্যাংকের কিছু জনপ্রিয় লোনের তালিকা উপস্থাপন করা হয়েছে:

১. ব্যক্তিগত লোন (পার্সোনাল লোন)

  • উদ্দেশ্য: ব্যক্তিগত প্রয়োজন, যেমন চিকিৎসা, ভ্রমণ, বিয়ে ইত্যাদি প্রয়োজনে।
  • পরিমাণ: সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা।
  • সুদের হার: প্রায় ৯% (পরিবর্তনশীল)।
  • মেয়াদ: ১ থেকে ৫ বছর।

২. ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (SME) লোন

  • উদ্দেশ্য: ছোট ব্যবসা বা  মাঝারি ব্যবসা বড় করার উদ্দেশ্যে।
  • পরিমাণ: ব্যবসার প্রকৃতি ও প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে।
  • সুদের হার: বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী।

৩. শিক্ষা লোন/স্টুডেন্ট লোন

  • উদ্দেশ্য: দেশে বা বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য।
  • পরিমাণ: শিক্ষার ধরন ও প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে।
  • মেয়াদ: সাধারণত ৫-৭ বছর।

৪. কৃষি লোন

  • উদ্দেশ্য: কৃষি উৎপাদন, যন্ত্রপাতি ক্রয়, বীজ ও সার ক্রয়।
  • সুদের হার: সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী কম সুদে প্রদান করা হয়।

৫. স্যালারি লোন

  • উদ্দেশ্য: চাকরিজীবীদের জন্য জরুরি আর্থিক প্রয়োজন মেটানো।
  • পরিমাণ: মাসিক বেতনের উপর নির্ভর করে।

৬. মুক্তিযোদ্ধা লোন

  • উদ্দেশ্য: মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বিশেষ আর্থিক সহায়তা।
  • সুবিধা: কম সুদে ও সহজ শর্তে লোন।

৭. প্রবাসী কর্মসংস্থান লোন

  • উদ্দেশ্য: প্রবাসী শ্রমিকদের ব্যবসা বা কর্মসংস্থানের জন্য সহায়তার লক্ষ্যে লেন প্রদান করা হয়।
  • মেয়াদ: প্রকল্পের ধরনের উপর নির্ভর করে।
  • পরিমান: এটি চাহিদা ও আর্থিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।

সোনালী ব্যাংক লোনের যোগ্যতা

সোনালী ব্যাংক থেকে লোন নিতে নিচের যোগ্যতাগুলো পূরণ করতে হবে:

  • বয়স: আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর এবং সর্বোচ্চ ৬০ বছর হতে হবে।
  • নাগরিকত্ব: অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • আয়ের প্রমাণ: নিয়মিত আয়ের প্রমাণ, যেমন বেতন স্লিপ, ব্যবসায়িক আয়ের রেকর্ড বা আয়কর রিটার্ন।
  • কর্মস্থলের প্রমাণ: চাকরিজীবীদের জন্য নিয়োগপত্র বা কর্মস্থলের বিবরণ।
  • ঠিকানা: বৈধ স্থায়ী ঠিকানা এবং এটির প্রমাণ (যেমন, ইউটিলিটি বিল)।
  • ক্রেডিট ইতিহাস: ভালো ক্রেডিট ইতিহাস থাকলে লোন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। ক্রেডিট ইতিহাস বলতে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টের ইতিহাস। 
  • গ্যারান্টার: কিছু ক্ষেত্রে গ্যারান্টারের প্রয়োজন হতে পারে।

টিপস: লোনের শর্তাবলী সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য সোনালী ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক লোনের আবেদন প্রক্রিয়া

সোনালী ব্যাংক থেকে লোন নিতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

ধাপ ১: তথ্য সংগ্রহ

  • সোনালী ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে লোনের বিস্তারিত তথ্য জানুন।
  • নিকটস্থ শাখায় গিয়ে লোনের শর্তাবলী ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন।

ধাপ ২: আবেদন ফর্ম সংগ্রহ

  • সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে লোন আবেদন ফর্ম ডাউনলোড করুন অথবা শাখা থেকে ফর্ম সংগ্রহ করুন।
  • ফর্মে সঠিক তথ্য পূরণ করুন, যেমন ব্যক্তিগত তথ্য, আয়ের বিবরণ, লোনের পরিমাণ ইত্যাদি।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা

  • ফর্মের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (নিচে উল্লেখ করা হয়েছে) সংযুক্ত করুন।
  • নিশ্চিত করুন সব কাগজপত্র সঠিক এবং আপডেটেড।

ধাপ ৪: ফর্ম জমা

  • পূরণকৃত ফর্ম ও কাগজপত্র নিকটস্থ সোনালী ব্যাংক শাখায় জমা দিন।
  • প্রয়োজনে গ্যারান্টারের তথ্য ও কাগজপত্র সরবরাহ করুন।

ধাপ ৫: যাচাই-বাছাই ও অনুমোদন

  • ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার আবেদন ও কাগজপত্র যাচাই করবে।
  • সবকিছু সঠিক থাকলে লোন অনুমোদিত হবে এবং আপনাকে জানানো হবে।

ধাপ ৬: লোন বিতরণ

  • লোনের টাকা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হবে অথবা নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে প্রদান করা হবে।

দ্রষ্টব্য: অনলাইন আবেদন সুবিধা সব শাখায় নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে শাখায় সরাসরি যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক লোনের কাগজপত্র

সোনালী ব্যাংক থেকে লোন নিতে নিচের কাগজপত্রগুলো প্রয়োজন হবে:

  • ব্যক্তিগত পরিচয়: জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি।
  • ছবি: সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি (২ কপি)।
  • আয়ের প্রমাণ: বেতন স্লিপ, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আয়কর রিটার্নের কপি।
  • ঠিকানার প্রমাণ: ইউটিলিটি বিল (বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি) বা ভাড়ার চুক্তিপত্র।
  • কর্মস্থলের প্রমাণ: নিয়োগপত্র, কর্মস্থলের আইডি কার্ড বা প্রশংসাপত্র।
  • গ্যারান্টারের তথ্য: গ্যারান্টারের জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি, আয়ের প্রমাণ ও সচল মোবাইল নম্বর।
  • অন্যান্য: লোনের ধরন অনুযায়ী অতিরিক্ত কাগজপত্র, যেমন ব্যবসায়িক লাইসেন্স (SME লোনের জন্য)।

পরামর্শ: কাগজপত্র জমা দেওয়ার আগে তা সত্যায়িত করুন এবং সঠিকতা যাচাই করুন।

সোনালী ব্যাংক লোনের কিস্তির পরিমাণ

সোনালী ব্যাংক লোনের কিস্তির পরিমাণ নির্ভর করে লোনের পরিমাণ, মেয়াদ এবং সুদের হারের উপর। উপরে দেওয়া লোন চার্টে বিভিন্ন পরিমাণের লোনের কিস্তির বিবরণ দেওয়া হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ:

  • ১ লাখ টাকার লোন:
    • ১২ মাসে পরিশোধ: ৮,৮৭৫ টাকা/মাস।
    • ২৪ মাসে পরিশোধ: ৪,৬৯০ টাকা/মাস।
    • ৩৬ মাসে পরিশোধ: ৩,২৯০ টাকা/মাস।

বিশেষ নোট:

  • উপরের চার্টটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। সুদের হার এবং কিস্তির পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।
  • বড় লোনের ক্ষেত্রে (যেমন, ৫ লাখ বা তার বেশি), কিস্তির পরিমাণ আয়ের উপর নির্ভর করে নির্ধারিত হয়।
  • প্রসেসিং ফি: সাধারণত ০.৫০% (বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী)।

সোনালী ব্যাংক লোনের মেয়াদ

সোনালী ব্যাংকের পার্সোনাল লোনের মেয়াদ সাধারণত ১ থেকে ৫ বছর। তবে, নিচের বিষয়গুলো মেয়াদের উপর প্রভাব ফেলে:

  • আয়ের পরিমাণ: বেশি আয় থাকলে দীর্ঘ মেয়াদের লোন পাওয়া যায়।
  • চাকরির মেয়াদ: চাকরির দীর্ঘ মেয়াদ থাকলে লোনের মেয়াদ বাড়ানো যায় (যেমন, ১০ বছরের চাকরির জন্য ১০ বছর পর্যন্ত মেয়াদ)।
  • লোনের ধরন: SME বা কৃষি লোনের মেয়াদ প্রকল্পের ধরনের উপর নির্ভর করে।

পরামর্শ: লোনের মেয়াদ সম্পর্কে সঠিক তথ্যের জন্য সোনালী ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন।

সোনালী ব্যাংক লোনের সুবিধা ও অসুবিধা

সুবিধা

  • কম সুদের হার: বাণিজ্যিক ব্যাংকের তুলনায় সুদের হার তুলনামূলক কম।
  • নমনীয় মেয়াদ: বিভিন্ন মেয়াদের অপশন রয়েছে।
  • বিভিন্ন ধরনের লোন: ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, শিক্ষা, কৃষি ইত্যাদি।
  • সরকারি ব্যাংক: নির্ভরযোগ্য এবং বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

অসুবিধা

  • কঠোর যাচাই-বাছাই: কাগজপত্র ও যোগ্যতার ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম।
  • ধীর প্রক্রিয়া: লোন অনুমোদন ও বিতরণে সময় লাগতে পারে।
  • গ্যারান্টারের প্রয়োজন: কিছু ক্ষেত্রে গ্যারান্টার ছাড়া লোন পাওয়া কঠিন।

সোনালী ব্যাংক লোন নিয়ে প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)

সোনালী ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা লোন পাওয়া যায়?

পার্সোনাল লোনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়, তবে এটি আয় ও যোগ্যতার উপর নির্ভর করে।

সোনালী ব্যাংকের সুদের হার কত?

পার্সোনাল লোনের সুদের হার প্রায় ৯%, তবে এটি লোনের ধরন ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার উপর নির্ভর করে।

লোনের আবেদন প্রক্রিয়া কতদিন লাগে?

কাগজপত্র সঠিক থাকলে সাধারণত ৭-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে লোন অনুমোদিত হয়।

গ্যারান্টার ছাড়া লোন পাওয়া যায়?

কিছু ক্ষেত্রে গ্যারান্টার ছাড়া লোন পাওয়া যায়, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্যারান্টারের প্রয়োজন হয়।

শেষ কথা

সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট ২০২৫ সম্পর্কে এই ব্লগ পোস্টে আমরা লোনের প্রকারভেদ, যোগ্যতা, আবেদন প্রক্রিয়া, কাগজপত্র, কিস্তির পরিমাণ এবং মেয়াদ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সোনালী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে অবশ্যই সঠিক তথ্য সংগ্রহ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন। সর্বশেষ তথ্যের জন্য সোনালী ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করুন।

এনজিও লোন সম্পর্কে জানুনঃ প্রত্যাশী এনজিও লোন (আপডেট তথ্য)

আশা করি, এই পোস্টটি আপনার লোন নেওয়ার সিদ্ধান্তে সহায়ক হবে। আরও তথ্যের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

অন্যান্য পোস্টগুলো

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *